এর দ্বারা পোস্ট করা tuhin70 | 3:47 PM

আমার বিয়ে



আমার বিয়ের ঘটনাটা চমৎকার।মুক্ত বিহঙ্গের মত ঘুরে বেড়াচ্ছিলাম।কিন্তু পায়ে বেড়ি দেওয়ার জন্য যে বাড়ি থেকে তোড়-জোড় করছে,এটা বুঝতে পারতাম।অবশেষে,মেয়ে দেখতে যাওয়া শুরু হল।বড় দুলাভাই আর আমি,প্রায় প্রতিদিনই দুলাভাইয়ের মটর সাইকেল নিয়ে বের হতাম.মেয়ে দেখতে যাওয়ার জন্য।যতটা না মেয়ে দেখতে যাওয়ার জন্য তার চেয়ে,খাওয়ার লোভেই বেশি যেতাম।
আমার বড় ভাই বিয়ে করেছে,যশোর সদরের মনোহরপুর ইউনিয়নের ইছালি গ্রামে।ভাবির মেয়ে হওয়ার খবর পেয়ে,গেলাম ভাইঝি দেখতে।আসার সময়,ভ্যান চালকের সাথে ঠাট্টাচ্ছলে বললাম,ভাল মেয়ে আছে,বিয়া করুম।ভ্যানওয়ালাতো আনন্দে টাস্কি খাওয়ার অবস্থা।সিদ্ধান্ত হল,যেদিন আমরা ভাই-বোন সবাই মিলে আমার ভাইঝি কে নিতে আসব,সেদিন সে আমাদেরকে মেয়ে দেখাতে নিয়ে যাবে।নির্ধারিত দিনে আমরা সবাই হাজির।মেয়ে দেখলাম,নাইনে পড়ে,কিন্তু সুন্দর।সবার পছন্দ হল,বিয়ে হয়ে যাবে।আমার বেশি পছন্দ হল,তাদের বাড়ির আশ-পাশ।সন্ধায় চান্দি রাতে বউরে সাথে কইরা বিড়ি খাওনের সুন্দর জায়গা আছে।কিন্তু কপালে না থাকলে কিছুই হয়না।হঠাৎ আমার মনে প্রশ্ন জাগল,মাইয়ার বাবারে তো দেখনের দরকার।দেইখা তো চক্ষু চড়কগাছ।একজন ছ্যামড়া মত লোক মাইয়ার বাবা।ঐ মেয়ে তার প্রথম সন্তান,তাইলে তার বয়ষ কেমন হবে?ইতস্তত করে বড় বোনরে বললাম,এখুনি বিয়ের দরকার নাই,পরে বাড়ি যেয়ে আলোচনা করে,সিদ্ধান্ত নিলে হবে।আমার একথার কারনেই আর আমার ঐখানে বিয়া হইল না।

এর দ্বারা পোস্ট করা tuhin70 | 12:22 AM


আমি তুহিন


শয়তানের সাথে আমার পার্থক্য হল-তার অপরিসীম ক্ষমতা,কিন্তু আমার কোন ক্ষমতা নাই।


আমি তুহিন,জীবনে বন্চনা ছাড়া কিছু পাইনি।তাই সিদ্ধান্ত নিয়েছি,আমার জীবন কাহিনী লিখব এখানে।
আমি গুছিয়ে লিখতে পারিনা,সে কারনে হয়ত,আমার কাহিনী খাপছাড়া হয়ে যাবে।তাতে কি আমিতো আর কারো পড়ার জন্য লিখছি না।আমি লিখছি আমার নিজের পড়ার জন্য আর নষ্টালজিয়া ভুগার জন্য।


আমি যখন প্রাইমারিতে পড়ি,তখন আমার সামনের দুধে দাত দুইটাতে পোকা লাগল।অন্য সব দাত পড়ে নতুন দাত গজালেও,দুধে দাতদুটো পড়লনা।এটা ৮৮/৮৯ সালের দিকের কথা।অবশেষে কার কাছে যাওয়া যায়,আমাদের নাভারন বাজারে একজন কবিরাজ গোছের লোক বসতেন,উনার মুখে লম্বা দাড়ি।সাদা কাপড়-চোপড় পড়তেন এটা আমার মনে আছে।উনার কাছে নিয়ে গেলেন।দাত উনি আমার ঠিকই তুলে দিলেন,কিন্তু আমি সারা জীবনের জন্য বোকড়া হয়ে গেলাম।
এই দাত না থাকার কারনে,আমি সারা জীবনে প্রচুর বিড়ম্বনার স্বীকার হয়েছি।অন্য বন্ধুরা যখন,মেয়েদের সাথে সাচ্ছ্যন্দে কথা বলছে,আমি তখন,হাত দিয়ে মুখ আড়াল করে বসে আছি,যাতে আমার যে দাত নাই,সেটা যেন কেউ না বুঝতে পারে।

এর দ্বারা পোস্ট করা tuhin70 | 12:11 AM

এর দ্বারা পোস্ট করা tuhin70 | 4:33 PM



নাসিম ভাই,ভবিষ্যত এম,পি

এর দ্বারা পোস্ট করা tuhin70 | 5:48 PM

এর দ্বারা পোস্ট করা tuhin70 | 12:29 PM



এর দ্বারা পোস্ট করা tuhin70 | 10:58 PM

Photobucket

এর দ্বারা পোস্ট করা tuhin70 | 5:43 PM

এর দ্বারা পোস্ট করা tuhin70 | 5:35 PM

গুঁড়া দুধের উপর নির্ভরশীলতা পরিহার করতে হবে মায়েদের
গুড়া দুধ যেভাবে প্রক্রিয়াজাত করা হয় তাতে,ব্যাকটেরিয়া অক্ষত অবস্থায় থাকে বলে বিশেষঞ্জ রা মত পোষন করেন।পরবর্তিতে এই ব্যাকটেরিয়া মিশ্রিত দুধ সেবনে শিশুরা টাইফয়েড ও ম্যানেনজাইটিস সহ জটিল ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে মারা যায়।রাজধানীর আগারগাও আইডিবি ভবনে আয়োজিত,”নিরাপদ পুস্টিকর খাদ্য রক্ষা করে শিশুদের জীবন”শীর্ষক এক কর্মশালায় বাংলাদেশ ব্রেস্ট ফিডিং ফাউন্ডেশনের মহাসচিব শিশু বিশেষঞ্জ অধ্যাপক ডাঃ সুফিয়া খাতুন এই তথ্য প্রকাশ করেন।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ২০০৪ সালে বিশ্বব্যাপি গুঁড়াদুধ সহ অন্যান্য শিশু খাদ্য নিয়ে ব্যপক গবেষনা চালিয়েছে।গুড়া দুধ যেভাবে প্রক্রিয়াজাত করা হয়,তাতে ব্যাকটেরিয়া মারা যায় না।এইসব দুধে ই-সাকাজাকি ও সালমোনেলা নামের ব্যাকটেরিয়া থাকার প্রমান পায় বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা।গুড়া দুধ শিশুদের জন্য মারাত্নক ঝুকিপুর্ন এবং এই দুধ সেবনে টাইফয়েড,ম্যানেনজাইটিস,নিউমোনিয়া ও পুষ্টহীনতার কারনে জটিল ব্যাধিতে আক্রান্ত হওয়ার আশংকা বেশি।এমনকি অনেক শিশু মারাও যায়।ধুমপান যেমন স্বস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর,তা সিগারেটের গায়ে লেখা থাকে,তেমনি গুড়া দুধের কৌটার গায়ে”এই দুধ জীবানুমুক্ত নয়”বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা গুড়া দুধ উৎপাদন ও প্রক্রিয়াজাতকারীদেরকে কৌটার গায়ে শিশুদের জীবন রক্ষার্থে উক্ত বিষয়টা লেখার জন্য সুপারিশ করেছিল।তবে এই সুপারিশ আজও কোন দেশই বাস্তবায়ন করতে পারেনি।
জন্মের পরে আমাদের অনেক মা বুকের দুধ খাওয়াই না।পরিবর্তে গুড়া দুধ খাওয়ায়।ফলশ্রতিতে শিশু অপুস্টির শিকার হয়।জন্মের পর কিছুদিন বুকের দুধ অতপর একই ভাবে গুড়া দুধের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েন অনেক মা।এতেও শিশুর স্বাস্থ্যের করুন অবস্থা হয়।অপুষ্টিজনিত কারনে কংকালসার হয়ে পড়ে শিশু।
মায়ের দুধ খাওয়ানকে পবিত্র কোরআনে ওয়াজিব বলা হয়েছে।মা হেপাটাইটিস বি-ভাইরাস সহ যেকোন সংক্রামক ব্যাধিতে আক্রান্ত থাকলেও বুকের দুধ সম্পুর্ন নিরাপদ।তাই মায়েরা বিকল্প শিশু খাদ্য পরিহার করেন,সেই প্রচারনা চালানর জন্য আমাদের সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।

কাদিয়ানি-কাফের

এর দ্বারা পোস্ট করা tuhin70 | 9:44 AM

বিসমিল্লাহির রাহমানীর রাহীম
মানব জাতির হেদায়েতের জন্য আল্লাহ তা‌”লা যুগে যুগে যত নবী রাসুল প্রেরন করেছেন তার মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ এবং সর্বশৈষ নবী ও রাসুল হচ্ছেন হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।তিনি আখেরি নবী।খাতামুন্নাবিয়্যীন,তার পরে আর কোন নবী আসবেনা এবং আসার প্রয়োজন ও নাই।এই আকীদা ও বিশ্বাসের নামই হচ্ছে আকীদায়ে খতমে নবুওয়ত।ঈমানদার হওয়ার জন্য এই আকীদায় বিশ্বাসী হওয়া অবশ্যই জরুরী।এই আকিদা অবিশ্বাস করে কেউ যদি এখন নবী বা রাসুল হওয়ার দাবি করে তাহলে সে হবে দাজ্জাল মিথ্যুক ও কাফের।আর যারা ঐ মিথ্যুককে নবী মানবে তারাও কাফের।
হযরত সাওবান রাঃ থেকে বর্নিত,রাসুলে আকরাম (সাঃ) ইরশাদ করেন,অচিরে আমার উম্মতের মধ্যে ত্রিশ জন মিথ্যাবাদী র আবির্ভাব ঘটবে,তারা প্রত্যেকে নবী হওয়ার দাবি করবে।অথচ আমিই সর্বশেষ নবী।আমার পরে আর কোন নবী আসবেনা।(মুসলীম শলীফ)মুসলিম উম্মাহর এই শাশ্বত আকিদা বিশ্বাসে ফাটল সৃষ্টি করে মির্জা গোলাম আহমাদ কাদিয়ানী নবী হওয়ার দাবি করে বসে ১৯০১ সালের দিকে।উপমহাদেশে এদের আবির্ভাব মুসলিম উম্মাহর জন্য ক্যান্সার সরুপ।স্বার্থপর বৃটিশ সরকার তাদের আধিপত্য পাকাপোক্ত করার জন্য এবং মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ সৃস্টির লক্ষে পুর্ব পান্জাবের গুরুদাসপুর জেলার কাদিয়ানের অধিবাসি মির্জা গোলাম আহমদ কে মিথ্যা নবুয়তের দাবিদার বানিয়ে দাড় করায়।সে তৎকালীন সরকারের সহযোগিতায় অতি ধীরে ধীরে কিছু সংখ্যক সরল মুসলমান কে পথভ্রস্ট করতে সক্ষম হয়।
মুসলমানদের সম্পর্কে কাদিয়ানী আকিদাঃ
মীর্যা গোলাম আহমাদ কাদিয়ানীদের অনুসারি ছাড়া প্রথিবীতে যত মুসলমান আছে অর্থাৎ আপনি,আমি আমরা সকলেই যারা প্রীয় নবীজী সাঃ প্রচারিত আল্লাহর তরফ হতে আসা ইসলাম ধর্ম মানি আমরা সকলে কাফের।এ বিষয়ে ভন্ড কাদিয়ানী বক্তব্য গুলো নিম্নরুপঃ—
১)আমার এসব কিতাবকে প্রতিটি মুসলমান মহব্বতের দৃস্টিতে দেখে,কিন্ত জারজ আর বেশ্যার সন্তান রা এটাকে মানে না।(মীর্যার লিখিত আয়নায়ে কামালতে ইসলাম ৫৭৪)
মীর্যার এই বক্তব্য বুঝা যাচ্চে আমরা যারা তাকে নবী বলে মানিনা আমরা সকলে জারজ সন্তান।
২)আমার বিরোধীকারীরা জংগলের শুকুর হয়ে গেছে আর তাদের স্ত্রীরা কুকুরীর চেয়ে নিকৃস্ট।(মীর্যার রচিত নাজমুল হুদা-১৫ পৃষ্টা)
৩)যারা আমাকে আমার বিজয়ের স্বীকৃতি দেবেনা,তাদের হারামজাদা হওয়ার ইচ্ছা আছে।(আনওয়ারুল ইসলাম ৩০ পৃষ্ঠা)
৪)যারা আমার বিরোধীতা করবে তারা ইহুদি,খৃষ্টান আর মুশরিক বলে গন্য হবে।(নুযুলে মাসীহ-৪)
৫)মানুষের মধ্যে যারা শয়তান তারাই আমাকে মানেনা।(চশমায়ে মারেফাত)
পাঠক বৃন্দ এই হলো একজন নবীর(?)শব্দ।তার দৃষ্টিতে তার মুস্টিমেয় কিছু অনুসারী ছাড়া আমারা সকলেই কাফের,জারজ,হারামজাদা,তার অনুসারী অল্প কয়জন বেহেস্ত যাবে আর আমরা যারা মুসলমান সারা দৃনিয়াতে ছড়িয় আছি আমরা সুযোগ পাবনা।তার কথায় বুঝা যাচ্ছে আল্লাহ তায়ালার বেহেষ্ত জায়গা কম হয়ে গেছে।
সুতরাং আজ আমাদের সকলকে সোচ্চার হতে হবে তাদের বিরুদ্ধে।নিজেরা তাদের সম্বন্দে আরো জানার চেষ্টা করব এবং সেই সাথে যারা জানেনে তাদের কে কাদিয়াণী সম্পর্কে অবহিত করব।তাদের ষড়যন্ত্র সম্পর্কে দেশবাসীকে সতর্ক করতে হবে।
খৃষ্টান মিশনারীরা যেমন মানব সেবার ছদ্দবেশে বাংলাদেশের আনাচে কানাচে বাইবেল এবং পুস্তক পুস্তিকা অবাধে বিতরন করে বেড়াচ্ছে এই অমুসলিম কাদিয়ানীরাও ঠিক সেই ভাবে তাদের ভ্রান্ত মতবাদ,ইসলামের নামে প্রচার করে বেড়াচ্ছে।চাকুরী প্রদান,বিদেশে পাঠানর লোভ সহ নানারকম সুযোগ-সুবিধা দেয়ার প্রলোভনে দেখিয়ে এরা সরলমনা যুবক এবং বেকারদেরকে সহ যারা ইসলামকে মানে কিন্তু আকিদা বা আমল সম্পর্কে একটু সচেতন কম বা যারা কম জানে তাদেরকে টার্গেট করে নিজেদের দলে ভিড়েয়ে নিয়ে ঈমান হারা করছে।
আজ আমরা এতই অগ্ঞ হয়ে বসে আছি যে কাদিয়ানীদের পরিচয় পর্যন্ত জানিনা।যার কারনে অজান্তে তাদের সাথে উঠাবসা মেলা-মেশা করছি।এমন কি তাদের সাথে বৈবাহিক সম্পর্ক পর্যন্ত হচ্ছে।কাদিয়াণী মতবাদ প্রচার করার জন্য যত টাকা পয়ষা বা অন্যাণ্য সুযোগ সুবিধা তাদের জন্মলগ্ণ থেকে নাছারা রা বহন করে আসছে।আল্লাহ আমাদের সকলকে ঈমাণী শক্তি বলিয়ান করুন এবং সমস্ত ঈমান নস্টকারী ফেরকা থেকে হেফাজত করুন।

এর দ্বারা পোস্ট করা tuhin70 | 10:51 PM





এর দ্বারা পোস্ট করা tuhin70 | 10:38 PM

গুঁড়া দুধের উপর নির্ভরশীলতা পরিহার করতে হবে মায়েদের
গুড়া দুধ যেভাবে প্রক্রিয়াজাত করা হয় তাতে,ব্যাকটেরিয়া অক্ষত অবস্থায় থাকে বলে বিশেষঞ্জ রা মত পোষন করেন।পরবর্তিতে এই ব্যাকটেরিয়া মিশ্রিত দুধ সেবনে শিশুরা টাইফয়েড ও ম্যানেনজাইটিস সহ জটিল ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে মারা যায়।রাজধানীর আগারগাও আইডিবি ভবনে আয়োজিত,”নিরাপদ পুস্টিকর খাদ্য রক্ষা করে শিশুদের জীবন”শীর্ষক এক কর্মশালায় বাংলাদেশ ব্রেস্ট ফিডিং ফাউন্ডেশনের মহাসচিব শিশু বিশেষঞ্জ অধ্যাপক ডাঃ সুফিয়া খাতুন এই তথ্য প্রকাশ করেন।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ২০০৪ সালে বিশ্বব্যাপি গুঁড়াদুধ সহ অন্যান্য শিশু খাদ্য নিয়ে ব্যপক গবেষনা চালিয়েছে।গুড়া দুধ যেভাবে প্রক্রিয়াজাত করা হয়,তাতে ব্যাকটেরিয়া মারা যায় না।এইসব দুধে ই-সাকাজাকি ও সালমোনেলা নামের ব্যাকটেরিয়া থাকার প্রমান পায় বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা।গুড়া দুধ শিশুদের জন্য মারাত্নক ঝুকিপুর্ন এবং এই দুধ সেবনে টাইফয়েড,ম্যানেনজাইটিস,নিউমোনিয়া ও পুষ্টহীনতার কারনে জটিল ব্যাধিতে আক্রান্ত হওয়ার আশংকা বেশি।এমনকি অনেক শিশু মারাও যায়।ধুমপান যেমন স্বস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর,তা সিগারেটের গায়ে লেখা থাকে,তেমনি গুড়া দুধের কৌটার গায়ে”এই দুধ জীবানুমুক্ত নয়”বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা গুড়া দুধ উৎপাদন ও প্রক্রিয়াজাতকারীদেরকে কৌটার গায়ে শিশুদের জীবন রক্ষার্থে উক্ত বিষয়টা লেখার জন্য সুপারিশ করেছিল।তবে এই সুপারিশ আজও কোন দেশই বাস্তবায়ন করতে পারেনি।
জন্মের পরে আমাদের অনেক মা বুকের দুধ খাওয়াই না।পরিবর্তে গুড়া দুধ খাওয়ায়।ফলশ্রতিতে শিশু অপুস্টির শিকার হয়।জন্মের পর কিছুদিন বুকের দুধ অতপর একই ভাবে গুড়া দুধের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েন অনেক মা।এতেও শিশুর স্বাস্থ্যের করুন অবস্থা হয়।অপুষ্টিজনিত কারনে কংকালসার হয়ে পড়ে শিশু।
মায়ের দুধ খাওয়ানকে পবিত্র কোরআনে ওয়াজিব বলা হয়েছে।মা হেপাটাইটিস বি-ভাইরাস সহ যেকোন সংক্রামক ব্যাধিতে আক্রান্ত থাকলেও বুকের দুধ সম্পুর্ন নিরাপদ।তাই মায়েরা বিকল্প শিশু খাদ্য পরিহার করেন,সেই প্রচারনা চালানর জন্য আমাদের সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।

এর দ্বারা পোস্ট করা tuhin70 | 9:05 AM